শনিবার, রাত ১১:২২, ১৬ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শনিবার, রাত ১১:২২, ১৬ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গোপালপুরে ঘুড়ি উৎসবের আয়োজনও বাতিল করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলায় বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি করায় দোকানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালপুর উপজেলায় ঘুড়ি উৎসব বন্ধ হয়ে গেছে। আজ শনিবার বিকেলে গোপালপুর উপজেলার নলীন বাজারের পাশে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার ওই এলাকায় উৎসববিরোধী একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়।

উৎসবের আয়োজকরা জানান, লিফলেট পাওয়ার পরেও তারা উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ভূঞাপুরে ফুলের দোকানে হামলার পর তারা উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন, যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়।

ঘুড়ি উৎসবের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা প্রথম আলোকে জানান, প্রতিবছর তিন-চার শতাধিক শিক্ষার্থী ও তরুণ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। এবার উৎসবের বিরোধিতায় লিফলেট বিতরণ করা হলেও সরাসরি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। তবে ফুলের দোকানে হামলার ঘটনায় ঘুড়ি উৎসব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, গোপালপুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তাঁকে উৎসব আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি উৎসব আয়োজনকে নিরাপদ মনে করছেন না।

কয়েক বছর ধরে ‘আমরা গোপালপুরবাসী’ ফেসবুক গ্রুপ, শুভশক্তি বাংলাদেশ এবং মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই উৎসব আয়োজন করে আসছে।

গতকাল বিকেলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর থানাসংলগ্ন কলেজ রোডে ‘তৌহিদি জনতা’ নামের একটি গ্রুপ ফুলের দোকানে হামলা চালায় এবং বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ করে। এই কারণে ভূঞাপুরে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বসন্তবরণ অনুষ্ঠানও স্থগিত করা হয়েছে।

উদীচী ভূঞাপুর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মেহেদী হাসান জানান, ভালোবাসা দিবসের ঘটনায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বসন্তবরণের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে এটি আয়োজন করা হবে।

ফুলের দোকানি মো. আলম বলেন, গতকাল বিকেলে কিছু লোক এসে তাঁর দোকান ভাঙচুর করে ফুলগুলো রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তাঁকে গালাগাল করে। হামলাকারীরা আগে থেকে এসে তাঁকে ভালোবাসা দিবসে ফুল বিক্রি না করার জন্য বলেছিল।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top