নিজস্ব প্রতিবেদক
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বড় জুমলা গ্রামের প্রতিবন্ধী ব্যক্তি মোঃ সেলিম রেজা পিতাঃ মোঃ আব্দুস ছামাদ। উল্লেক্ষিত ব্যক্তি ২০০৪ সালে প্রতিবন্ধী কোঠায় ৫২০০/-(পাঁচ হাজার দুই শত) টাকা ঋণ গ্রহণ করে।
অদ্য ২০/০২/২০২৫ ইং বৃহস্পতিবার, বিশ বছর পরে উক্ত ঋণ গ্রহনের টাকা আদায়ের জন্য,দালিলিক প্রমাণ সহ উপজেলার সমাজ সেবা অফিসের ইউনিয়ন কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম সহ মোট দুইজন উপস্থিত হয়।
ঘটনার বিবরণে সেলিম রেজার কলেজ পড়ুয়া কন্যা লামিয়া খাতুন (২০) জানান,গত বিশ বছরে আমার বাবা কখনো কোন জায়গা থেকে ঋণের টাকা গ্রহণ করেন নাই।যেখানেই গেছে আমরা তার সাথে থেকেছি।সে একা একা চলাচল করতে পারে না,অস্পষ্ট কথা বলে এবং কানে শুনতে পায় না। বিধায় সবসময়ই আমাদেরকে পাশে থাকতে হয়। উল্লেখ্য যে,সেলিম রেজার প্রতিবন্ধী পাশ বই থেকে জানা যায়,২০২০ সালে তার নামে প্রতিবন্ধী কার্ড বরাদ্দ করা হয়।
ঋণের টাকা আদায়কারী হিসাবে মোঃ শফিকুল ইসলামের কাছে লোন গ্রহনের কথা অস্বীকৃতি জানালে, উক্ত কর্মকর্তাগণ রাগান্বিত স্বরে গালিগালাজ করে এবং সন্ধ্যা অবধি ঐ বাড়িতে অবস্থান করে। এক পর্যায়ে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে ঐ কর্মকর্তারা প্রশাসনের মাধ্যমে জেলের ভাত খাওয়াবেন বলে হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
উল্লাপাড়ায় বিশ বছর আগের গায়েবি ঋণ আদায়ে কর্মকর্তারা ব্যস্ত।
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বড় জুমলা গ্রামের প্রতিবন্ধী ব্যক্তি মোঃ সেলিম রেজা পিতাঃ মোঃ আব্দুস ছামাদ। উল্লেক্ষিত ব্যক্তি ২০০৪ সালে প্রতিবন্ধী কোঠায় ৫২০০/-(পাঁচ হাজার দুই শত) টাকা ঋণ গ্রহণ করে।
অদ্য ২০/০২/২০২৫ ইং বৃহস্পতিবার, বিশ বছর পরে উক্ত ঋণ গ্রহনের টাকা আদায়ের জন্য,দালিলিক প্রমাণ সহ উপজেলার সমাজ সেবা অফিসের ইউনিয়ন কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম সহ মোট দুইজন উপস্থিত হয়।
ঘটনার বিবরণে সেলিম রেজার কলেজ পড়ুয়া কন্যা লামিয়া খাতুন (২০) জানান,গত বিশ বছরে আমার বাবা কখনো কোন জায়গা থেকে ঋণের টাকা গ্রহণ করেন নাই।যেখানেই গেছে আমরা তার সাথে থেকেছি।সে একা একা চলাচল করতে পারে না,অস্পষ্ট কথা বলে এবং কানে শুনতে পায় না। বিধায় সবসময়ই আমাদেরকে পাশে থাকতে হয়। উল্লেখ্য যে,সেলিম রেজার প্রতিবন্ধী পাশ বই থেকে জানা যায়,২০২০ সালে তার নামে প্রতিবন্ধী কার্ড বরাদ্দ করা হয়।
ঋণের টাকা আদায়কারী হিসাবে মোঃ শফিকুল ইসলামের কাছে লোন গ্রহনের কথা অস্বীকৃতি জানালে, উক্ত কর্মকর্তাগণ রাগান্বিত স্বরে গালিগালাজ করে এবং সন্ধ্যা অবধি ঐ বাড়িতে অবস্থান করে। এক পর্যায়ে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে ঐ কর্মকর্তারা প্রশাসনের মাধ্যমে জেলের ভাত খাওয়াবেন বলে হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।