সাহিত্য

ঋতিল মনীষা বাসন্তিকা মেয়েটিকে খুঁজি সে ছিল প্রকৃতির চমৎকার রূপকার মায়ার সংসারে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়ানো লতাটির মত মিশে গেছে সে বৃক্ষ […]

কেকা অধিকারী (বাড়িওয়ালী বান্ধবী রোমানা আপাকে) আমার আগে এ বাসাটিতে যে বাস করতো সে ছিল ২৮ বছরের সুঠামদেহী এক সুদীর্ঘ

ওয়াহিদার হোসেন লুকিয়ে থাকুক কিছু অপরাধ বোধ  হাসির ভেতরেও থাকে গ্লানিমা  তিল  মৃদুমন্দ হাওয়া  বাহার  ঘাসফুল  ছন্দপতন হলে  টিং করে

স্নিগ্ধ ভোর গড়িয়ে রৌদ্র নামলো চোখের পাতায়। অব্যক্ত নীরবতা, ফাগুনের রং করে দিলো ফ্যাকাসে। আমি আগন্তুক নই। আমাকে চিনতেই পারো।

এম এ সবুর প্রাসাদের শহরে, কারো বাসার ছাঁদে, বেলকুনির টবে কিংবা বাগানে; সকাল সন্ধ্যায় আমাকে যত্ন নেয়ার কেউ থাকে না,

ফারহান ইশরাক “মন দিয়ে শোনো”, একযোগে বলছে মুখগুলোশোনার ধ্বনিতে সোনা-খাড়া ঝুলন্ত গয়নাটিদুলুনির দুর্দান্ত রাগে রাগ মোচনের কথা ভাবেঅমোযোগী যোগীর ধ্যানভাব

নজরুল ইসলাম অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়, বগুড়া। চেয়ারম্যান, আদিবাসী গবেষণা পর্ষদ ভারতের আদিবাসী সাঁওতাল জনগণ যখন অলচিকি বর্ণমালা আবিষ্কারের

ছোট্ট আরিফ ঈদের চাঁদ দেখার জন্য ছাদে উঠেছিল। চোখে একরাশ উচ্ছ্বাস, ঈদের নতুন জামা পরার অপেক্ষায় সে ছিল অধির। কিন্তু

ঋতিল মনীষা আমরা থেমে যাই, এগিয়ে যায় প্রকৃতিশতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে তোমাকে কেবলহেঁটে যেতে দেখি দূর থেকে দূরে বিস্ময়ের উদরেবিস্মিত

রফিক ইসলাম কে ঢেকে দিলো উন অমাবস্যায় জ্যোৎস্নার আলো কে মেখে দিলো সিঁথির খাঁজে নিশীথের কালো সিঁদুর পৌরে জমা হয়েছে